Names of all diseases in the world

Lives Tool
By -
0




 

পৃথিবীর সকল রোগের নাম

  1. ম্যালেরিয়া
  2. ডেঙ্গু
  3. টিফয়েড
  4. ক্যান্সার
  5. হার্ট রোগ
  6. ডায়াবেটিস
  7. হাইপারটেনশন (উচ্চ রক্তচাপ)
  8. পারকিনসন রোগ
  9. আইডিয়াপ্যাথিক থলেসেমিয়া
  10. ব্রনক্টাইটিস
  11. প্যানক্রিয়াটাইটিস
  12. আস্থমা
  13. শ্বাসকষ্ট (ক্রোনিক অবসাদ)
  14. রাইনাইটিস (নাকের অসুখ)
  15. গ্রিপ (ইনফ্লুয়েঞ্জা)
  16. টাইফোয়েড (জ্বরের এক ধরণ)
  17. কোলেরা
  18. হেপাটাইটিস (লিভারের সমস্যা)
  19. অ্যালজাইমারস রোগ (মনের ক্ষয়ক্ষতি)
  20. বালাস্টিক ডিসকিনেসিয়া (আবহেলা রোগ)
  21. কায়াসের সার্কোমা (কায়াসের ক্যান্সার)
  22. প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সার
  23. কালসিফাইড এয়ারিসিপেলাস (গোঁড়ার অসুখ)
  24. প্যানক্রিয়াটিটিস (প্যানক্রিয়াসের অসুখ)
  25. ম্যালাইগন্যান্ড সীল (মস্তিষ্কের টিউমার)
  26. আম্ফিবোলিক ক্যান্সার (কার্সিনোমা)
  27. কিডনি স্টোন
  28. কিডনির ক্যান্সার
  29. ইন্টাস্টাইনাল এঞ্জায়মা (অগ্ন্যাশয়ের অসুখ)
  30. লিউকেমিয়া (রক্তের ক্যান্সার)
  31. মিগ্রেন (মাথায় ব্যাথা)
  32. কালি ব্রায়টার অস্থি (অস্থির ক্যান্সার)
  33. আমিয়তাইড লেকেমিয়া (রক্তের ক্যান্সার)
  34. স্ট্রোক (লক্ষণের স্থানে রক্তস্রাবের বিচ্ছিন্নতা)
  35. জলোদর্শন (চোখের অসুখ)
  36. রেটিনিটিস (রেটিনায় সমস্যা)
  37. সিনাসিটিস (সিনাসের অসুখ)
  38. অ্যান্ট্রাল কলাইটিস (কোণস্ট্রাকশনের অসুখ)
  39. অ্যান্ট্রাল বাইটিস (স্বাধীন চলন্ত অস্থির অসুখ)
  40. কার্ভিকোসার্কোমা (কার্বান্টিস ক্যান্সার)
  41. পারকিনসনিজম (গতিশীলতার অসুখ)
  42. মেজার ডিপ্রেশন (মানসিক উপদ্রব)
  43. অ্যাপেন্ডিসাইটিস (অ্যাপেন্ডিক্সের সমস্যা)
  44. ইনসোমনিয়া (নিদ্রাহীনতা)
  45. হার্পিস (হামামের আক্রমণ)
  46. গাস্ট্রিটিস (পেটের পেস্টিক অসুখ)
  47. আয়রন ডিফিসিয়েন্সি (আয়রনের অভাব)
  48. কলাইটিস (কলনের অসুখ)
  49. ডায়ারিয়া (দস্যুতা)
  50. বিটিলিগো (ত্বকের সমস্যা)
  51. ফাইব্রোমিয়ালজিয়া (মাংশপেশীসংক্রামণিকা)
  52. এইচআইভিএডি (এইচআইভি ইনফেকশন)
  53. ওস্টিওআর্থ্রাইটিস (হাড়ের অসুখ)
  54. সিলিয়াক রোগ (গ্লুটেন অনুপাত নির্ভর সুস্থতা)
  55. রেবস (হায়ড্রোফোবিয়ার মাধ্যমে সংক্রমণ)
  56. বুক্রান সিন্ড্রোম (মেডুলাবল গ্রোথ হরতালের সমস্যা)
  57. লুপাস (অস্থির রেশমির সমস্যা)
  58. ফিব্রোমা (মাংশপেশীতে গ্রোথ)
  59. আরটেরিওসক্লেরোসিস (পুরো শরীরে ধাতুময় ত্রয়ী)
  60. নিউরোফিব্রোমাতোসিস (নিউরোনের ব্রোমিয়া এবং ফাইব্রোমাটোসিস)
  61. হামিল্টন দোষ (হামিল্টন রোগের সমস্যা)
  62. আড়ৎস (আমসপোট্রির সমস্যা)
  63. সিস্টিটিস (মূত্রাশয়ের সমস্যা)
  64. অ্যানিমিয়া (রক্তের ক্ষয়)
  65. পারকিনসনের রোগ (বিশিষ্ট লক্ষণের মনোবিকার)
  66. আইডিওপাথিক থলাসেমিয়া (থলাসেমিয়ার রক্ত সংক্রমণ)
  67. টাইফাইড (পেটের সংক্রমণ)
  68. ইঞ্জুরি (ব্যথা ও ক্ষতি)
  69. এইচপিভি/এইডস (এইচআইভি ইনফেকশন)
  70. অ্যালজাইমারস (মানসিক ডিমেনশিয়া)
  71. ডিপ্রেশন (মানসিক বিপদ)
  72. অ্যাসথমা (শ্বাসকষ্ট)
  73. স্কিজোফ্রেনিয়া (মানসিক ব্যাধি)
  74. অ্যালার্জি (সংশ্লিষ্টিবিদ্যা)
  75. বিটিলিগো (ত্বকের পিগমেন্টেশন অস্থির অভাব)
  76. অ্যানিমিয়া (রক্তের ক্ষয়)
  77. ব্রনকাইটিস (ব্রনকের সংক্রমণ)
  78. কিডনি স্টোন (কিডনির স্টোন)
  79. মাইগ্রেন (মাথা ব্যাথা)
  80. ম্যানিয়া (মানসিক উদ্বিগ্নতা)
  81. আরটেরিওস্ক্লেরোসিস (ধাতুময় স্ক্লেরোসিস)
  82. বুক্রান সিন্ড্রোম (মেডুলাবল গ্রোথ হরতালের সমস্যা)
  83. সিলিয়াক রোগ (গ্লুটেন অনুপাত নির্ভর স্বাস্থ্য)
  84. আইডিওপাথিক থলাসেমিয়া (থলাসেমিয়ার রক্তসংক্রমণ)
  85. কলিটিস (কলনের সমস্যা)
  86. পারকিনসনের রোগ (বিশিষ্ট লক্ষণের মনোবিকার)
  87. স্ক্লেরোডেরমা (ত্বকের মধ্যে সংক্রামণ)
  88. আইডিওপাথিক পুলমোনারি ফিব্রোসিস (পুলমোনারি ফাইব্রোসিসের অজ্ঞাত কারণ)
  89. মালারিয়া (পরমাণুতে মালারিয়া পাথোজেনেস)
  90. আসথমা (শ্বাসকষ্ট)
  91. স্কিজোফ্রেনিয়া (মানসিক সমস্যা)
  92. সার্কোয়াডোসিস (অনুমানিত কারণের অস্থির প্রসারণ)
  93. জীর্ণসংক্রামণ (অবস্থানযুক্ত ব্যাকটেরিয়া)
  94. আলজেইমারস (মানসিক অস্থিরতা)
  95. আর্টারিওসক্লেরোসিস (ধাতুময় থ্রয়ী)
  96. ডায়াবেটিস (ডায়াবেটিস মেলিটাস)
  97. কিডনির ক্যান্সার (কিডনির ক্যান্সার)
  98. কার্ডিওমায়েলোপাথি (হৃদয়ের অস্থির ক্যান্সার)
  99. রিনাইটিস (নাকের সমস্যা)
  100. প্লাক প্রাক্তনা (অস্থির প্রাক্তনা)
  101. অস্টিওপোরোসিস (হড়মধ্যস্থ অস্থিরতা)
  102. পারকিনসন রোগ (মানসিক এবং শারীরিক নিয়ন্ত্রণের হার্মোন অস্থিত্ব)
  103. সিস্টিক ফাইব্রোসিস (মধুমেহ এর মাধ্যমে ক্ষয় তরলের স্বাস্থ)
  104. পারকিনসন রোগ (নিয়ন্ত্রণশীলতা এবং চালনার সমস্যা)
  105. করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯ সংক্রমণ)
  106. ইনফ্লুয়েন্জা (ফ্লু সংক্রমণ)
  107. মাস্টকমা (মাথা সমস্যা)
  108. জ্যাকসন রোগ (নিয়ন্ত্রণশীলতা সংক্রমণ)
  109. রাইটস সিন্ড্রোম (ডায়ারিয়া এবং পেট সমস্যা)
  110. অটিজম (সামাজিক ও কমিউনিকেশন সমস্যা)
  111. মিগ্রেন (মাথা ব্যাথা)
  112. হাইপারটেনশন (রক্তচাপ উচ্চতা)
  113. অ্যাপেন্ডিসাইটিস (অ্যাপেন্ডিক্সের সংক্রমণ)
  114. কান্সার (স্বাস্থ্যের অস্থিত্ব)
  115. হেমোফিলিয়া (রক্তে হেমোফিলিয়ার অভাব)
  116. সিকলাইন্ডার সিন্ড্রোম (পরিবর্তিত বৃত্তাকার আঁটালির সমস্যা)
  117. পারকিনসন রোগ (মনস্তাত্ত্বিক বা মনোয়ন্ত্রণ সংক্রমণ)
  118. ফিব্রোমিয়ালজিয়া (মাংসপেশীর ব্যাথা)
  119. কিডনির সংক্রমণ (কিডনির সংক্রমণ)
  120. মেলানোমা (মেলানোসাইটের ক্যান্সার)
  121. ফাইব্রোমা (মাংসপেশীর প্রক্রিয়ায় অপসারণ)
  122. স্ট্রোক (মস্তিষ্কের বা কান্ডারস্ট্রোকের সংক্রমণ)
  123. হাইপাথারমিয়া (রক্ত চাপের অতিরিক্ততা)
  124. কোলেরা (পেটের সংক্রমণ)
  125. প্রতিকল্পনার সমস্যা (নিম্ন প্রতিকল্পনা)
  126. প্যানক্রিয়াটাইটিস (প্যানক্রিয়াসের সংক্রমণ)
  127. পারকিনসন রোগ (ব্যালেন্স ও গতির সমস্যা)
  128. লুপাস (স্বাভাবিক সংবেদনশীলতা ব্যতিক্রম)
  129. অ্যাপন্ডিকস (পেটের অ্যাপেন্ডিক্সের সংক্রমণ)
  130. স্ক্লারোডারমা (ত্বকের একটি গোড়া)
  131. পরককলিটিস (প্রস্রাবধানের সমস্যা)
  132. পেপটিক আলসার (পেটের আলসার)
  133. রিনিটিস পিগমেন্টোসা (নাকের সংক্রমণ)
  134. করণিয়াল আর্টেরি স্টেনোসিস (অভিযান্ত্রিক আর্টেরি সংক্রমণ)
  135. ডেঙ্গু (ডেঙ্গু জ্বর)
  136. চিকেনপকস (চিকেনপকস ভাইরাসের সংক্রমণ)
  137. মাসুড়কোজ্যানি (গিল্টি ক্রাইন জ্যানি ভাইরাসের সংক্রমণ)
  138. পানকোসেল (বীজাত শিলী সংক্রমণ)
  139. গণ্ড (গণ্ডক্ষয়ের সংক্রমণ)
  140. রেবিজ (রেবিজ ভাইরাসের সংক্রমণ)
  141. কিডনি স্টোন (কিডনির পাথর)
  142. সাইনাসাইটিস (সাইনাসের সংক্রমণ)
  143. লেপ্রোসি (হানিকেটারিয়াম লেপ্রোসিন সংক্রমণ)
  144. ফিলারিয়াসিস (ফিলারিয়াসিস প্যারাসাইটের সংক্রমণ)
  145. সফটটিশ্যু সার্কোমা (সার্কোমার সংক্রমণ)
  146. ক্রমবিকাশ (পান্ডেমিক এক্সান্ড্রোম)
  147. আর্টেরিয়াল ফিব্রিলেশন (আর্টেরির নলে জালাতন বা বিক্রিয়া)
  148. কাটার্যাক্ট (অপসারণের ক্যাটার্যাক্ট)
  149. ইউক্লিনিয়া (মুখ ও গলার ব্যাথা)
  150. ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (ইউরিনারি সংক্রমণ)
  151. ক্রিস্টিসাইট অ্যানেমিয়া (রক্তে ক্রিস্টিসাইটের অভাব)
  152. ক্যাটার্যাক্ট (চোখের অপসারণ)
  153. গ্রেভস রোগ (হাইপারথাইরয়েডিজমের সংক্রমণ)
  154. জর্ডিয়া (জর্ডিয়া ল্যামব্লিয়ার সংক্রমণ)
  155. কুষ্ঠ (মানসিক এবং শারীরিক অসুখের সংক্রমণ)
  156. ভাইরাল হেপাটাইটিস (ভাইরাল হেপাটাইটিস সংক্রমণ)
  157. জর্ডিয়াসিস (জর্ডিয়া প্যারাসাইটের সংক্রমণ)
  158. অস্থিপোরোসিস (হড়মধ্যস্থ অস্থিরতা)
  159. পেইন সিনড্রোম (মাথা ব্যাথা এবং শারীরিক অসুখের সংক্রমণ)
  160. সিকলাইন্ডার সিন্ড্রোম (বৃত্তাকার আঁটালির সমস্যা)
  161. মেজাম্যেন্টের সমস্যা (মেজাম্যেন্টের ক্ষমতার সমস্যা)
  162. ফিব্রোমিয়ালজিয়া (মাংসপেশী ব্যাথা)
  163. হৃদরোগ (হৃদরোগের সংক্রমণ)
  164. কিডনির সংক্রমণ (কিডনির সংক্রমণ)
  165. মেলানোমা (মেলানোমা ক্যান্সার)
  166. ফাইব্রোমা (মাংসপেশীর অপসারণ)
  167. স্ট্রোক (মস্তিষ্ক বা ক্যান্ডার স্ট্রোক)
  168. হাইপারথারমিয়া (উচ্চ রক্তচাপ)
  169. কোলেরা (পেট সংক্রমণ)
  170. প্রতিক্রিয়া সমস্যা (নিম্ন-প্রতিক্রিয়া)
  171. প্যানক্রিয়াটাইটিস (প্যানক্রিয়াসের সংক্রমণ)
  172. পারকিনসন রোগ (ব্যালেন্স এবং গতির সমস্যা)
  173. লুপাস (নিয়মিত ব্যবহারের চেয়ে বেশি বিচ্ছিন্ন)
  174. অ্যাপেনডিসাইটিস (পেটের অ্যাপেনডিক্সের সংক্রমণ)
  175. স্ক্লারোডারমা (ত্বকের সংক্রমণ)
  176. অ্যাসথমা (শ্বাস-বিষারজনী সমস্যা)
  177. এইচআইভি/এইডস (এইচআইভি সংক্রমণ)
  178. পরাসাইটিক ইনফেকশন (জীবাণুমুক্ত পরাসাইটের সংক্রমণ)
  179. আক্রান্তিকারী কান্সার (সর্দিতে আক্রান্তিকারী কান্সার)
  180. মাইগ্রেন (মাইগ্রেন মার্গের মাইগ্রেনের সংক্রমণ)
  181. অ্যাপেন্ডিসাইটিস (অ্যাপেন্ডিক্সের সংক্রমণ)
  182. আলসারেটিভ কোলাইটিস (কোলনের আলসারেশন)
  183. অ্যামিওয়ড সিস্টিটিস (অ্যামিওয়ডের সংক্রমণ)
  184. অ্যামিয়াটোজয়া (প্রাসাদের সংক্রমণ)
  185. অ্যানেমিয়া (রক্তের হিমগ্লোবিন অভাব)
  186. আর্থরাইটিস (যৌথস্থলের সংক্রমণ)
  187. অস্থিপোরোসিস (হাড়মধ্যস্থতার সংক্রমণ)
  188. অ্যাসথমা (শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা)
  189. অ্যাটকমা (স্ট্রোকের একটি আক্রান্তি ধরন)
  190. অ্যান্টিফস্ফোলিপিড সিনড্রোম (মস্তিষ্কের ক্যাপিলারির সংক্রমণ)
  191. অ্যারিথ্রোসাইটোসিস (রক্তসেলের সংখ্যা অভাব)
  192. ব্রোঙ্কাইটিস (ব্রোঙ্কোপুলমনারি সংক্রমণ)
  193. বাবেসিওসিস (বাবেসিয়া প্যারাসাইটের সংক্রমণ)
  194. বারেটস এসোফাগাস (এসোফাগাসের ক্যান্সার)
  195. বেলস পালসি (নকলবিড়ানুবিদ্যুত্সাহের পরিণতি)
  196. বেনাইন প্রোস্টেট হাইপারপ্লাসিয়া (প্রোস্টেট সমস্যা)
  197. ক্যান্সার (সংক্রমণের মৃত্যুপ্রাপ্ত শরীরের ব্যাথা)
  198. কাপোসি সার্কোমা (কাপোসি সার্কোমার ক্যান্সার)
  199. কাটার্যাক্ট (চোখের মতিকায় অপসারণ)
  200. ক্রোমিক কার্সিনোমা (ত্বকের ক্যান্সার)
  201. কোলাইটিস (কোলনের সংক্রমণ)
  202. ডেঙ্গু (ডেঙ্গু জীবাণুর সংক্রমণ)
  203. ডায়াবেটিস (রক্তশর্কতের নির্গতিমূলকতা)
  204. ডেমেন্টিয়া (মানসিক অসুখ)
  205. ডেরমাটাইটিস (ত্বকের সংক্রমণ)
  206. ডায়াবেটিক রেটিনোপাথি (রেটিনা সংক্রমণ)
  207. ডিসেমবর্কমেন্টাল সূত্র সিনড্রোম (সূত্রের আলসারেশন)
  208. ডিস্টোনিয়া (স্পষ্টস্থানের যৌথ স্থানের অস্থি)
  209. ড্রাই সিনড্রোম (চোখের ক্ষুদ্রতা এবং অনুকংশের ব্যাথা)
  210. ইঞ্জুরির সংক্রমণ (শরীরের অপসারণ)
  211. আইরিটিস (মানসিক চোখের সংক্রমণ)
  212. আইলিড্স (চোখের অপসারণ)
  213. ইমপেটিগো (ত্বকের সংক্রমণ)
  214. ইন্টাস্টাইটাল সাইস্টাইটিস (মস্তিষ্কের সংক্রমণ)
  215. জন্ডিস (পেটের কলার)
  216. কিডনি স্টোন (কিডনির স্টোনের সংক্রমণ)
  217. লেপ্টোস্পিরোসিস (লেপ্টোস্পিরামের সংক্রমণ)
  218. লেপ্রোসি (চার্মসংক্রমণ)
  219. লিউকেমিয়া (রক্ততত্ত্বের সংক্রমণ)
  220. লিউপাস (নিয়মিত ব্যবহারের চেয়ে বেশি বিচ্ছিন্ন)
  221. ম্যালেরিয়া (মশার জীবাণুবিদ্যুত্সাহের সংক্রমণ)
  222. মাইক্রোস্কপিক কোলাইটিস (কোলনের মাইক্রোস্কপিক সংক্রমণ)
  223. মাইোকার্ডিয়াল ইনফারকশন (হৃদয়ের মাইোকার্ডিয়াল সংক্রমণ)
  224. মিগ্রেন (মাইগ্রেন মিগ্রেনের সংক্রমণ)
  225. মিলিয়ারিয়া (গরমাগরমের মিলিয়ারিয়ার সংক্রমণ)
  226. মিয়াসমা (চোখের পীড়া)
  227. মিউকসিপাইড কিস্ট (স্থানাঙ্কের মিউকসিপাইড সংক্রমণ)
  228. ন্যার্কোলেপসি (নিদ্রাঘাত)
  229. নিউমোনিয়া (শ্বাসকণ্ঠের সংক্রমণ)
  230. নিউরোফাইব্রোমাতোসিস (নার্ভ ফাইব্রোমাটোসিসের সংক্রমণ)
  231. নিউরোসিফিলিস ফিলারিয়াসিস (নিউরোসিফিলিস ফিলারিয়াসিসের সংক্রমণ)
  232. ওজন কমা (ওজন হারানোর অবস্থা)
  233. ওপ্যালেন্স সিনড্রোম (চোখের মড়ানো দৃষ্টিশক্তি)
  234. ওস্টিওপোরোসিস (হাড়মধ্যস্থতার সংক্রমণ)
  235. পারকিনসন রোগ (নিয়ন্ত্রণশূন্যতা এবং অচলতা)
  236. পারকিনসনিয়ান সিনড্রোম (পারকিনসনিয়ানের সংক্রমণ)
  237. প্যানক্রিয়াটাইটিস (প্যানক্রিয়াটিক সংক্রমণ)
  238. পিলোনিডাল সিস্ট (পিলোনিডাল সিস্টের সংক্রমণ)
  239. পিউরিয়া (চর্মসংক্রমণ)
  240. প্লেগ (পেস্টিসের সংক্রমণ)
  241. প্রোস্টেট ক্যান্সার (প্রোস্টেটের ক্যান্সার)
  242. রক্তচাপের উচ্চতা (উচ্চ রক্তচাপ)
  243. রক্তচাপের নিম্নতা (নিম্ন রক্তচাপ)
  244. রায়নোড বিজনস পালসি (হাড়গুলিতে গুলির ব্যাথা)
  245. সার্কোইডোসিস (ত্বকের সংক্রমণ)
  246. সাইনাসাইটিস (নাকের পাতলা)
  247. সিফিলিস (যৌনসংক্রমণের অনুরোধে ছড়ানো)
  248. সিক্লিক ভমরতা (গর্তের অস্থিত্ব)
  249. সাইনোভাইটিস (মস্তিষ্কের সংক্রমণ)
  250. স্কল্প পসরণ (মাথা পসরণ)
  251. স্কোলিয়াসিস (কাঠের প্রকারের মাঝে সাধারণ)
  252. স্টোমাটাইটিস (স্টোমাচের সংক্রমণ)
  253. স্ট্রোক (মস্তিষ্ক ক্ষয়ক্রান্তি)
  254. সাবারাছ বাইরাস (সাবারাছ ভাইরাসের সংক্রমণ)
  255. সাবারাছ ম্যানসমাইটিস (সাবারাছ মানসিক সংক্রমণ)
  256. টেটানাস (ক্লোস্ট্রিডিয়াম টেটানি জীবাণুবিদ্যুত্সাহের সংক্রমণ)
  257. টিটানাস (চোখের উদ্ধটন)
  258. উত্থানশীল কাঁপতান্ত্রিক ব্যাথা (উত্থানশীল কাঁপতান্ত্রিক ক্যান্সার)
  259. উদ্বেগ (মানসিক উদ্বেগ)
  260. উদ্বেজনা (প্রচুর উদ্বেজনা)

পৃথিবীতে প্রায় দুই হাজারের বেশি রোগ আছে যা লিখে দেখানো সম্ভব না!

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)